1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
ভয়ংকর নেশা ইয়াবা যা বর্তমানে চকলেট নামে প্রচলিত, হোটেলে কেউ নামাজ আদায় করতে আসে না! - পূর্ব বাংলা
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৫ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রামে মাদক এবং ২ টি দেশীয় অস্ত্র জব্দ করেছে কোস্টগার্ড বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম কেন্দ্রের শ্রোতা আনন্দ মেলা অনুষ্ঠিত বন্দর থেকে এই প্রথম সর্বোচ্চ ১০০ কোটি টাকা পেল চসিক দঃ হালিশহর ফুটবল একাডেমির উপ- কমিটি গঠন: চেয়ারম্যান রাসেল, টিম ম্যানেজার বাবলা একুশে পদকপ্রাপ্ত বরেণ্য শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. আহমদ শামসুল ইসলাম ১০০ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেছেন নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বৈশাখী উৎসব সম্পন্ন সীতাকুন্ডে কালু শাহ্ মাজারের সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় সভা হিন্দু বৃদ্ধকে রক্ত দান করে ভ্রাতৃত্বের অনন্য নজির স্থাপন করলেন দুই মুসলিম যুবক নববর্ষের হালখাতার পূণ্যাহ উৎসব কয়েকজন শয়তান ও হিংসুক সাংবাদিকের কারণে চট্টগ্রামে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলে একটি মহৎ উদ্যোগ ভেস্তে গিয়েছিল

ভয়ংকর নেশা ইয়াবা যা বর্তমানে চকলেট নামে প্রচলিত, হোটেলে কেউ নামাজ আদায় করতে আসে না!

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৯২ বার পড়া হয়েছে

 

হোটেল পার্ক ভিউ নাম টা এখন বর্তমান সময়ে মদ আর নারীর রঙ্গমঞ্চ বলা যায়।যেখানে গেলে পুরুষরা ভুলে যায় পরিবার কি?
কারণ টাকা দিলেই পাচ্ছে মদ আর নারীর সাথে ইয়াবা। আর তার যোগানদাতা মোঃতানভীর।
হোটেল পার্কভিউ নিয়ে এর আগেও প্রতিবেদন করার সময় মোঃতানভীর এর সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও সফল হওয়া যায় নি।
তবে বেশ কিছু সময় অপেক্ষা করার পর যোগাযোগ করতে সক্ষম হয়।
আগের প্রতিবেদন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি তা অস্বীকার করেন এবং ভিত্তিহীন বলেন।
তবে প্রশ্নের ফাঁদে তিনি বেশ কিছু শব্দ ব্যবহার করেন যা অন্ধকার নগরীর লোকদের মুখে শোনা যায়।
শোনা যায়,বেশ কিছু দিন আগে কিছু পতিতা হোটেলের রিসিপশনে গিয়ে তানভীরের নাম ধরে গালাগালি করে এবং বলে যে তাদের টাকা দেয়া হয় নি।
এবিষয়ে তানভীর সাহেব কে প্রশ্ন করলে তিনি জবাবে বলেন ঢাকা শহরের এমন কোনো মেয়ে নেই বলতে পারবে, তানভীর কোনো মেয়ে এনে গেস্টকে কে দেয় বা নিজে লাগানো(অনরঙ্গ সম্পর্কের) জন্য আনে।
তিনি অস্বীকার করলেও পতিতাবৃত্তির প্রমাণ রয়েছে।
তার এই ব্যবসার বিস্তারিত জানতে গিয়ে অনেকের নাম উঠে আসে আনিশা,রীমা,সামিয়া রহমান সামু ,বৃষ্টি, মেঘা,টুম্পা, মানহা,আনিকা
যাদের দিয়ে এই ব্যবসা পরিচালনা করেন তিনি।
এমনকি তাদের আসরে চলে ভয়ংকর নেশা ইয়াবা যা বর্তমানে চকলেট নামে প্রচলিত।
তারসাথে আরো বেশ কিছু কথার মধ্যে তিনি বলেন তার হোটেলে অনেক বড় বড় সাংবাদিক যায়।
২/৩ মাস আগে চ্যানেল 24 এবং সময় টিভি গিয়েছিল এবং তারা কিছু পায় নি তিনি তাদের চা নাস্তা করিয়ে বিধায় দেন বলে জানান!
তিনি প্রশাসনকে তুচ্ছ ভাবেই নেন এমন ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
বিগত কিছু দিন আগে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর তাদের হোটেলে অভিযান পরিচালনা করেন এ বিষয়ে তিনি বলেন তাতে কী হয়েছে কিছু পাবেও না খুব অহংকারের সাথে তিনি তা বলেন।
তবে তিনি স্বীকার করতে নারাজ তাদের হোটেল থেকে বিদেশি মদ গেস্টদের রুমে প্যাক আকারে যায় প্রতি প্যাক মূল্য ১০০০/১২০০ টাকা করে নিয়ে থাকেন।
এর মধ্যে তিনি এক প্রকারে স্বীকার করেন হোটেল কেউ নামাজ আদায় করতে আসে না পার্টি করতে আসে।
তবে সাধারণ জনগণের মতানুসারে হোটেলে অতিথিরা যায় বিশ্রাম করতে নারী বা মদের পার্টি করতে নয়।
তবে তার মতে কেক কাটতে যায় তার হোটেলে অতিথিরা
এর আগেও তাদের হোটেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিলো তারা হোটেলের মধ্যে উচ্চস্বরে গান বাজনা করার জন্য তাদের পাশের কোনো এক বাসিন্দা ৯৯৯ অভিযোগ করে অনুষ্ঠানটি বন্ধ করাই।
তবে উল্লেখযোগ্য বিষয় একটি হোটেল পরিচালনা করতে জেলাপ্রশাসকের অনুমতি বা ছাড়পত্র লাগে তার উপর ভিত্তি করে ঢাকা জেলা প্রশাসক ও জেলা মেজিস্ট্রেট জনাব তানভীর আহমেদ যোগাযোগ করা হয় তিনি সরাসরি বলেন যদি এমন অবৈধ কার্যকলাপ তারা করে থাকে আর তা প্রমাণ হলে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। “অবৈধ সব সময় অবৈধ ” এমনটায় তিনি বলেন

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla