1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
আনোয়ারা বার আউলিয়া সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের যাতায়াতের জন্য সড়ক নির্মাণ করা হোক - পূর্ব বাংলা
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০২:০৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রামে মাদক এবং ২ টি দেশীয় অস্ত্র জব্দ করেছে কোস্টগার্ড বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম কেন্দ্রের শ্রোতা আনন্দ মেলা অনুষ্ঠিত বন্দর থেকে এই প্রথম সর্বোচ্চ ১০০ কোটি টাকা পেল চসিক দঃ হালিশহর ফুটবল একাডেমির উপ- কমিটি গঠন: চেয়ারম্যান রাসেল, টিম ম্যানেজার বাবলা একুশে পদকপ্রাপ্ত বরেণ্য শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. আহমদ শামসুল ইসলাম ১০০ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেছেন নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বৈশাখী উৎসব সম্পন্ন সীতাকুন্ডে কালু শাহ্ মাজারের সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় সভা হিন্দু বৃদ্ধকে রক্ত দান করে ভ্রাতৃত্বের অনন্য নজির স্থাপন করলেন দুই মুসলিম যুবক নববর্ষের হালখাতার পূণ্যাহ উৎসব কয়েকজন শয়তান ও হিংসুক সাংবাদিকের কারণে চট্টগ্রামে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলে একটি মহৎ উদ্যোগ ভেস্তে গিয়েছিল

আনোয়ারা বার আউলিয়া সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের যাতায়াতের জন্য সড়ক নির্মাণ করা হোক

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ বুধবার, ২০ জুলাই, ২০২২
  • ২৫৩ বার পড়া হয়েছে

বন্দর নগরী চট্টগ্রাম শহর থেকে এক ঘন্টা  সময় পথ পাড়ি দিলেই দেখা যাবে আনোয়ারায় অবস্থিত গহিরা বার আউলিয়া সমুদ্র সৈকত। সৈকতে সাগর পাড়ে যাওয়ার কোন রাস্তা নেই। আছে একটি সরু বাঁধ। যা দিয়ে চলাচল করা চরম ঝুঁকি। এ সরু বাঁধটি পর্যটকদের যাতায়াতের জন্য একমাত্র সকল সম্ভাবনার প্রতিক। সরু বাঁধটি সড়কে রুপান্তর করা হলে সরাসরি গাড়ি যোগে ঝাউ বাগান ও প্যারাবন সাগর পাড়ে যাওয়া যাবে। বেড়িবাঁধ থেকে সাগর পাড়ে যাওয়ার কোন রাস্তা নেই।
মাছ চাষের প্রজেক্টের ছিকন বাঁধের উপর ঝুঁকি নিয়ে ঝাউবাগান ও প্যারাবনের সাগর পাড়ে হেটে যেতে হয়। তাও এক কিলোমিটার পথ পায়ে হেটে যেতে হয়। কত দুঃখ আর ভোগান্তি পোহাতে হয় এই সরু বাঁধটি পাড়ি দিতে। পর্যটকেদের যাওয়ার জন্য অন্তত  ৮/১০ ফুট চওড়া প্রশস্ত একটা ইটের সলিন সড়ক নির্মাণ করা খুবই জরুরি হয়ে পড়ছে। সরু ছিকন বাঁধ দিয়ে ছোট ছোট বাচ্ছা শিশুরা চরম ঝুঁকি নিয়ে সাগর পাড়ে যেতে হয়। অনেক সময় দুর্ঘটনায় পড়ে চরম আহত হয়। বেড়িবাঁধ থেকে নেমে প্যারাবনে যাওয়ার জন্য একটা রাস্তা নির্মাণ পর্যটকদের প্রাণের দাবিতে পরিণত হয়েছে। তা ছাড়া পর্যটকবাহি কোন গাড়ি সরাসরি প্যারাবনে যাওয়ার কোন রাস্তা না থাকায় গাড়িযোগে মূল প্যারাবনে সাগর পাড়ে যাওয়া সম্ভব হয়না। এক কিলোমিটার দূরে বেড়িবাঁধে গাড়ি রেখে যাওয়া হলে নিরাপত্তা নিয়ে চরম শংকায় থাকতে হয়। আনন্দের সাথে শংকাও যেন সাথি হয়। বেড়িবাঁধ থেকে সাগর পাড়ের দূরত্ব এক কিলোমিটারের মতো। তাই এ পর্যটন শিল্পের অবকাঠামো উন্নয়নে সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজর দেওয়া উচিত।
মুহাম্মদ মনছুর গহিরা, আনোয়ারা,চট্টগ্রাম
শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla