1. banglapostbd@gmail.com : admin :
  2. admin@purbobangla.net : purbobangla :
সিইউএফএল'র বর্জ্যের পানিতে ১০ লাখ টাকার মাছ মরে গেছে, দায়ী কে ? - পূর্ব বাংলা
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১৪ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রামে মাদক এবং ২ টি দেশীয় অস্ত্র জব্দ করেছে কোস্টগার্ড বাংলাদেশ বেতার চট্টগ্রাম কেন্দ্রের শ্রোতা আনন্দ মেলা অনুষ্ঠিত বন্দর থেকে এই প্রথম সর্বোচ্চ ১০০ কোটি টাকা পেল চসিক দঃ হালিশহর ফুটবল একাডেমির উপ- কমিটি গঠন: চেয়ারম্যান রাসেল, টিম ম্যানেজার বাবলা একুশে পদকপ্রাপ্ত বরেণ্য শিক্ষাবিদ প্রফেসর ড. আহমদ শামসুল ইসলাম ১০০ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেছেন নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বৈশাখী উৎসব সম্পন্ন সীতাকুন্ডে কালু শাহ্ মাজারের সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় সভা হিন্দু বৃদ্ধকে রক্ত দান করে ভ্রাতৃত্বের অনন্য নজির স্থাপন করলেন দুই মুসলিম যুবক নববর্ষের হালখাতার পূণ্যাহ উৎসব কয়েকজন শয়তান ও হিংসুক সাংবাদিকের কারণে চট্টগ্রামে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলে একটি মহৎ উদ্যোগ ভেস্তে গিয়েছিল

সিইউএফএল’র বর্জ্যের পানিতে ১০ লাখ টাকার মাছ মরে গেছে, দায়ী কে ?

পূর্ব বাংলা ডেস্ক
  • প্রকাশিত সময়ঃ বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০২২
  • ২৮৪ বার পড়া হয়েছে

 নিজস্ব প্রতিনিধি

চিটাগং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড (সিইউএফএল) এর বর্জ্যের পানিতে বার বার গবাদি পশু ও মাছের ব্যাপক ক্ষতি হলেও দায়ী ব্যাক্তির যথাযথ শাস্তি না হওয়ায় একই ঘটনা কিছু দিন পর পর ঘটছে।ফলে বরাবরই খামারী ও মৎস্যজীবিরা ক্ষতিগ্রস্হ হয়।

  জানা গেছে , ১২ জুলাই  মঙ্গলবার উপজেলার বারশত ইউনিয়নের ১নং গোবাদিয়া ওয়ার্ডের দুধকুমড়া বেড়িবাঁধের পূর্ব পাশে সিইউএফএলের বর্জ্যের পানি ঢুকে ৬টি পুকুরের মাছ মারা যায়। মাছ মরে পুকুরগুলোতে সাদা হয়ে আছে৷ সকাল থেকে মাছগুলো পুকুর থেকে তুলে পুকুর পাড়ে স্তুপ করে রাখা হয়েছে। দুগর্ন্ধে ভরে গেছে আশপাশ এলাকা।পরিবেশ বিষিয়ে উঠছে এখানে।

 অনুসন্ধানে দেখা গেছে জসিম উদ্দিন খানের দুই খানির প্রজেক্টে চিংড়ি, কোরাল, টেংরা, তেলোপিয়া, রুই কার্পোসহ বিভিন্ন মাছ মরে প্রায় ৭ লক্ষ টাকার মতো ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।এদিকে খোরশেদ আলমের ৩ খানির প্রজেক্টে প্রায় ৩লক্ষ টাকার মাছ মারা গেছে।

এ ছাড়াও অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্থদের সাথে কথা বলে জানা যায়, আগে বর্জ্যের পানি ছাড়ার সময় লাল পতাকা টাঙ্গিয়ে দেওয়া হতো কিন্তু এবার কোনো পতাকা টাঙ্গানো হয়নি। এভাবে পূর্ব নোটিশ ছাড়াই বর্জ্যের পানি ছেড়ে দেয়ায় খামারীরা পানি আটকানোর কোনো আগাম ব্যবস্থা করতে পারেনি।

এবিষয়ে সিইউএফএলের এমডি আখতারুজ্জামান বলেন,  আমরা বিষয়টি দেখছি।

 স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান তরুণ সমাজকর্মী এম, এ, কাইয়ুম শাহ বলেন, এটা সিইউএফএলের নিত্যদিনের কাজ। তাদের এমন কাজে স্থানীয়রা সব সময় ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। আমি বিষয়টি দেখবো।এই বিষয়ে স্হায়ী সুরাহা চাই। ক্ষতিগ্রস্হদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

শেয়ার করুন-

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2021 purbobangla